top of page
ॐ सर्व मङ्गल माङ्गल्ये शिवे सर्वार्थ साधिके। 
शरण्ये त्र्यम्बके गौरी नारायणि नमोऽस्तु ते॥

দুর্গা পুজো মানেই নস্টালজিয়া – স্মৃতির স্মরণী বেয়ে অনেক পুরনো কথা জলছবির মত ভেসে ওঠে। কুমোরটুলি চত্বরে ব্যস্ততা, মহালয়ার ভোরে বীরেন্দ্র কৃষ্ণ ভদ্রের উদাত্ত কণ্ঠে “মহিষাসুরমর্দিনী,” সাবর্ন রায়চৌধুরী পরিবারের বা শোভাবাজার রাজবাড়ির পুজো, আটচালা দেওয়া ঠাকুর দালান, অষ্টমীর সকালে পুষ্পাঞ্জলি, মৃণ্ময়ী মায়ের চিন্ময়ী রূপে আবির্ভাবকে ঘিরে আরো কত কি! 


সময় বদলেছে, বদলেছে মানুষের মন। আধ্যাত্মিকতা বা পুজোর বারোয়ারী ব্যাপারটা বিলুপ্তপ্রায়। আজ সব কিছুতেই একটা প্রতিযোগিতার আবেশ, কৃত্রিমতা আমাদের দৈনন্দিন রোজনামচার আর এক নাম। তারই হাত ধরে এসেছে বেগ, আমরা হারিয়ে ফেলছি আবেগগুলো। সাত সমুদ্র তেরো নদীর পারে আমাদের সকলের প্রিয় দুর্গা পুজোকে সার্বজনীন হিসেবে ধরে রাখাটাই বিচিত্রার লক্ষ্য। আর সেই উদ্দেশ্যে যাঁরা সদা-সর্বদা আমাদের পাশে এসে দাঁড়িয়েছেন সেই সমস্ত সদস্য, স্বেচ্ছাসেবী, পৃষ্ঠপোষক এবং শুভাকাঙ্খীদের ধন্যবাদ জানাই। 
আসুন আমরা সবাই একাত্ম হয়ে মহামায়ার আরাধনায় মেতে উঠি। সমস্ত অশুভ শক্তির বিনাশ ঘটিয়ে শান্তি আর জ্ঞানের আলোর ঝর্নাধারায় ধুইয়ে দেওয়ার সেটাই একমাত্র উপায়।   

bottom of page